জাতিসংঘ ঘোষিত “শিশু অধিকার সনদ”সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে নিশ্চিত করণের টাঙ্গাইলের তরুণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ১ম বর্ষের ছাত্র মো: জুয়েল আহমেদ ও তার সহকর্মীরা বিগত ৪ বৎসরের অধিক সময় কাজ করে যাচ্ছে।
জুয়েল আহমেদ ও তার সহকর্মীরা জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের একত্রিত করে ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গিয়েও জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার নিয়ে বিভিন্নভাবে ফলপ্রসূ আলোচনা করছে। বিনোদনের মাধ্যমেও যাতে শিশুরা তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে পারে, এজন্য তারা তাদের কর্মসূচীতে “শিশু শ্রম বন্ধ কর”, “বাল্য বিবাহ বন্ধ করো”, “শিশুদেরকে শিক্ষায় উৎসাহিত করো” ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের নাটিকার আয়োজন করছে।
টাঙ্গাইল শহরের মেজর জেনারেল (অব:) মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজ ও বিভিন্ন স্কুল কলেজের এক ঝাঁক তরুণ-তরুণী এ লক্ষ্যে জুয়েল আহমেদের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। সকল শিশুই যাতে তাদের এ কর্মসূচি থেকে শিশু অধিকার সম্পর্কে সম্মক ধারণা লাভ করে পর্যায়ক্রমে সমাজ ও দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিক এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, এজন্যই তাদের এ প্রচেষ্টা। তারা তাদের কর্মসূচি সর্বত্র ছড়িয়েদেওয়ার জন্য হিউম্যানিটি ফর পিপলস” নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন করেছেন।
এই সংগঠনের ব্যানারে এই তরুণরা এছাড়াও শিক্ষামূলক আরো বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন নীরবে, নিভৃতে। টাঙ্গাইলে তরুণ এবং মানবাধিকার সংগঠন “হিউম্যানিটি ফর পিপলস” এর
প্রধান উদ্যোক্তা মো: জুয়েল আহমেদ ইংরেজি মাধ্যমের কয়েকজন ছাত্র পড়িয়ে যে সামান্যতম সম্মানী পান তা দিয়েই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অবৈতনিক “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” তথা ক্ষুুদ্র
পরিসরে এই ধরনের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। দেশ ও সমাজে শান্ত স্থাপনের ক্ষেত্রে এটি একটি দৃষ্টান্তমূলক বিরল ঘটনা।
মানবাধিকার সংগঠন “হিউম্যানিটি ফর পিপলস” এর প্রধান উদ্যোক্তা মো: জুয়েল আহমেদ জানান, সমাজ ও দেশবাসীর সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ ধরনের কর্মসচি সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব। এ জন্য
তিনি সকলকে যার যার অবস্থান অনুযায়ী এ বিষয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
জুয়েল আহমেদ ও তার সহকর্মীরা জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের একত্রিত করে ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গিয়েও জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার নিয়ে বিভিন্নভাবে ফলপ্রসূ আলোচনা করছে। বিনোদনের মাধ্যমেও যাতে শিশুরা তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে পারে, এজন্য তারা তাদের কর্মসূচীতে “শিশু শ্রম বন্ধ কর”, “বাল্য বিবাহ বন্ধ করো”, “শিশুদেরকে শিক্ষায় উৎসাহিত করো” ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের নাটিকার আয়োজন করছে।
টাঙ্গাইল শহরের মেজর জেনারেল (অব:) মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজ ও বিভিন্ন স্কুল কলেজের এক ঝাঁক তরুণ-তরুণী এ লক্ষ্যে জুয়েল আহমেদের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। সকল শিশুই যাতে তাদের এ কর্মসূচি থেকে শিশু অধিকার সম্পর্কে সম্মক ধারণা লাভ করে পর্যায়ক্রমে সমাজ ও দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিক এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, এজন্যই তাদের এ প্রচেষ্টা। তারা তাদের কর্মসূচি সর্বত্র ছড়িয়েদেওয়ার জন্য হিউম্যানিটি ফর পিপলস” নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন করেছেন।
এই সংগঠনের ব্যানারে এই তরুণরা এছাড়াও শিক্ষামূলক আরো বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন নীরবে, নিভৃতে। টাঙ্গাইলে তরুণ এবং মানবাধিকার সংগঠন “হিউম্যানিটি ফর পিপলস” এর
প্রধান উদ্যোক্তা মো: জুয়েল আহমেদ ইংরেজি মাধ্যমের কয়েকজন ছাত্র পড়িয়ে যে সামান্যতম সম্মানী পান তা দিয়েই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অবৈতনিক “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” তথা ক্ষুুদ্র
পরিসরে এই ধরনের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। দেশ ও সমাজে শান্ত স্থাপনের ক্ষেত্রে এটি একটি দৃষ্টান্তমূলক বিরল ঘটনা।
মানবাধিকার সংগঠন “হিউম্যানিটি ফর পিপলস” এর প্রধান উদ্যোক্তা মো: জুয়েল আহমেদ জানান, সমাজ ও দেশবাসীর সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ ধরনের কর্মসচি সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব। এ জন্য
তিনি সকলকে যার যার অবস্থান অনুযায়ী এ বিষয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
No comments:
Post a Comment