স্টাফ রিপোর্টার : আজ শনিবার সকাল
১১.৪৫ মিনিটে হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর আয়োজনে সুবিধাবঞ্চিত
শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরন কর্মসূচি-২০১৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত এই
আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব জামিলুর রহমান মিরন
(সাবেক পৌর মেয়র, টাঙ্গাইল পৌরসভা) ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
গোলাম কিবরিয়া (বড় মনি), বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও সভাপতি, জার্মান আওয়ামীলীগ,
তরুন ইউসুফ, উপদেষ্টা এইচ.এফ.পি ও প্রভাষক (বাংলা), মেজর জেনারেল মাহমুদুল
হাসান আদর্শ কলেজ, আমিনুর রহমান আমীন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, খন্দকার সাকিব
হোসেন ইপু, সহ-সভাপতি (এইচ.এফ.পি), মোঃ আব্দুল হামিদ, বার্তা সম্পাদক
(টাঙ্গাইলদর্পণডটকম)। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সমাজের বিশিষ্ট
ব্যক্তিবর্গ।
উপস্থিত
অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বলেন, আমরা সবাই সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকি কিভাবে
অন্যকে ধোকা দিয়ে, অন্যের মাথায় বারি দিয়ে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে,
নিজের পকেট ভারি করতে, এসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে চিন্তা করার যেন
আমাদের সময়ই নেই। তবে এত সব লোকের ভীরেও যে কিছু মানুষ আছে যারা এসকল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে চিন্তা করে, শুধু চিন্তা করেই খান্ত নন, তারা
সরাসরি কাজে বিশ্বাসী এদের মধ্যে অন্যতম “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” এর প্রতিষ্ঠাতা
জুয়েল আহমেদ। আমরা তার কাজের অগ্রগতির প্রশংশা না করে পারছিনা।
অতিথিরা
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি
বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। বক্তব্য শেষে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের
মাঝে শিক্ষা উপকরণ তুলে দেওয়া হয়। শিক্ষা উপকরণ হাতে পেয়ে এ সকল কোমলমতি
শিক্ষার্থীর মুখে হাসি ফুটে উঠে।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর প্রধান নির্বাহী জুয়েল আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত কান্ডারী, তারাই আগামী দিনের সময়কে রাঙ্গিয়ে তুলবে। তারা শিক্ষিত হলেই সুন্দর ও উন্নত জাতি তৈরী করা সম্ভব হবে, নতুবা নয়। টাকা না থাকলে শিক্ষার আলো পাবে না এমন কথায় আমি বিশ্বাস করিনা। সমাজের বিত্তশালীরা যদি আমার মতো এগিয়ে আসে তবে সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন বাংলাদেশের প্রায় সকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা শিক্ষিত হয়ে গড়ে উঠবে। কারন শিশুরা শিক্ষিত হতে দেশ ও দশের উন্নতি হবে দ্বিগুন গতিতে, আর এই লক্ষ্যকে সামনে নিয়েই এগিয়ে চলছে “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” এর কার্যক্রম। আমার বিশ্বাস একদিন সারা বিশ্বে শিক্ষার আলো ছড়াবে এই “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল”। তবে এই কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য সকলের দোআ ও সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) হলো একটি মানবাধিকার সংগঠন। যারা সমাজের নিপেরিত মানুষ ও সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করে। এই সংগঠন এর স্বপ্নদ্রষ্টা জুয়েল আহমেদ, জবির আইন ও বিচার বিভাগে অধ্যয়নরত।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর অনেক গুলো কাজের মধ্যে একটি হলো সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো বিস্তার করা। তারা বিভিন্ন সময়ে এই সকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে নানা বিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এই সংগঠনটি প্রায় দীর্ঘ ৬ বৎসর যাবৎ তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসলেও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো বিস্তার করার জন্য তৈরী করা “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” ২০১২ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে।
শুরুর দিকে হাতে গোনা নামমাত্র কয়েকজন শিক্ষার্থী নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে। ধীরে ধীরে এই “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” এর শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২০০ এ কাছাকাছি চলে এসেছে। দুটি শিফটে ভাগ হয়ে বর্তমানে এখানে প্রতিদিন প্রায় ৮০ থেকে ১০০ জন শিক্ষার্থী নিয়মিত শিক্ষার আলোয় আলোকিত হচ্ছে। তাদের শিক্ষা প্রদানে যে সকল শিক্ষক/শিক্ষিকা রয়েছেন তারাও সম্পূর্ন বিনামূল্যে শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছেন।
বর্তমানে এই স্কুলটির দুটি শাখা : প্রধান শাখা আদি টাঙ্গাইল ও ২য় শাখা এলাসিন- এর মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যাতে করে প্রত্যন্ত এলাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা শিক্ষার ছোয়া পেতে পারে।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর প্রধান নির্বাহী জুয়েল আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত কান্ডারী, তারাই আগামী দিনের সময়কে রাঙ্গিয়ে তুলবে। তারা শিক্ষিত হলেই সুন্দর ও উন্নত জাতি তৈরী করা সম্ভব হবে, নতুবা নয়। টাকা না থাকলে শিক্ষার আলো পাবে না এমন কথায় আমি বিশ্বাস করিনা। সমাজের বিত্তশালীরা যদি আমার মতো এগিয়ে আসে তবে সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন বাংলাদেশের প্রায় সকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা শিক্ষিত হয়ে গড়ে উঠবে। কারন শিশুরা শিক্ষিত হতে দেশ ও দশের উন্নতি হবে দ্বিগুন গতিতে, আর এই লক্ষ্যকে সামনে নিয়েই এগিয়ে চলছে “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” এর কার্যক্রম। আমার বিশ্বাস একদিন সারা বিশ্বে শিক্ষার আলো ছড়াবে এই “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল”। তবে এই কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য সকলের দোআ ও সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) হলো একটি মানবাধিকার সংগঠন। যারা সমাজের নিপেরিত মানুষ ও সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করে। এই সংগঠন এর স্বপ্নদ্রষ্টা জুয়েল আহমেদ, জবির আইন ও বিচার বিভাগে অধ্যয়নরত।
হিউম্যানিটি ফর পিপলস (এইচ.এফ.পি) এর অনেক গুলো কাজের মধ্যে একটি হলো সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো বিস্তার করা। তারা বিভিন্ন সময়ে এই সকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে নানা বিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এই সংগঠনটি প্রায় দীর্ঘ ৬ বৎসর যাবৎ তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসলেও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো বিস্তার করার জন্য তৈরী করা “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” ২০১২ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে।
শুরুর দিকে হাতে গোনা নামমাত্র কয়েকজন শিক্ষার্থী নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে। ধীরে ধীরে এই “ফ্রেন্ডশিপ স্কুল” এর শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২০০ এ কাছাকাছি চলে এসেছে। দুটি শিফটে ভাগ হয়ে বর্তমানে এখানে প্রতিদিন প্রায় ৮০ থেকে ১০০ জন শিক্ষার্থী নিয়মিত শিক্ষার আলোয় আলোকিত হচ্ছে। তাদের শিক্ষা প্রদানে যে সকল শিক্ষক/শিক্ষিকা রয়েছেন তারাও সম্পূর্ন বিনামূল্যে শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছেন।
বর্তমানে এই স্কুলটির দুটি শাখা : প্রধান শাখা আদি টাঙ্গাইল ও ২য় শাখা এলাসিন- এর মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যাতে করে প্রত্যন্ত এলাকার সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা শিক্ষার ছোয়া পেতে পারে।
No comments:
Post a Comment